হাসি যে স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারি তা প্রায় সবারই জানা। এর জন্য রয়েছে লাফিং ক্লাব।
কিন্তু কখনও কি কান্নার উপকারিতা শুনেছেন?
কান্না পেলে কি করবেন – থামাবেন না চালিয়ে যাবেন!
কান্না আসলে ভালো জিনিস কান্না পেলে কখনোই নিজেকে থামাবেন না
Advertisement
কান্নার প্রকার
১) বেসাল টিয়ার্স :- অনেক ক্ষেত্রে ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে চোখের পলক পড়ল অশ্রু বের হয়ে এলো। যা চোখের আর্দ্রতা ধরে রাখে যাকে আবেগহীন কান্না বলে।
২) রিফ্লেক্ট টিয়ার্স :- রাস্তায় ধুলোবালি, ধোঁয়ার কারণে চোখে জল আসে যা চোখ পরিষ্কার করে।
৩) ইমোশনাল টিয়ার্স:- আবেগ আপ্লুত হয়ে অশ্রু যা মানসিক আরাম দেয়।
কান্নার উপকারিতা
গবেষণা বলছে
- কাঁদলে অক্সিটোসিন ও এন্ডোরফিন হরমোন নিঃসৃত হয়। ফলে শারীরিক ও মানসিক ব্যথা কমে যায়।
- চোখের জলে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল আইসোজাইম থাকে যার চোখকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
- অশ্রু চোখের আর্দ্রতাকে অটুট রাখে যা দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
Advertisement
For Latest Update Follow Us on