কমল দাশঃ- স্কুল, ছাত্রছাত্রীদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। শুধু পড়াশোনা নয়,বাচ্চার অনুভূতিক এবং সামাজিক বিকাশের জন্য স্কুল জুরুরি ভূমিকা পালন করে। অন্যের সঙ্গে যোগাযোগের কৌশল, কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করার ক্ষমতা, পারস্পরিক সম্পর্ক স্থাপনসহ আরো অসংখ্য জীবন শৈলী অনুশীলনের আদর্শ স্থান হল স্কুল যা শিশুর সামগ্রিক বিকাশে সহায়তা করে। করোনা সংক্রমণের ভয়ে দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকায় বাচ্চাদের মানসিক স্বাস্থ্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভেতরে ভেতরে।
অন লাইনে( বেশির ভাগ ছাত্র যার সুযোগ থেকে বঞ্চিত) পড়াশোনার কাজ কিছুটা হলেও বাচ্চার মানসিক বিকাশ বাধা প্রাপ্ত হচ্ছে ব্যাপকভাবে। যাদের মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা ইতিমধ্যে রয়েছে তারা আরো অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছে। ফলে সমস্ত রকম স্বাস্থ্যবিধি মেনে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীদের আনাটা অত্যন্ত জরুরি। তা নাহলে মানসিক স্বাস্থ্যে মহামারীর পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। এক্ষেত্রে দূরবর্তী জেলা থেকে শিক্ষিকা- শিক্ষকদের নিয়মিত বিদ্যালয়ে উপস্থিত হওয়াটা বড়ো রকমের সমস্যা হিসেবে দেখা দিতে পারে। তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাড়ির কাছাকাছি কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষিকা- শিক্ষকদের বদলি করটা জরুরি। এতে যেমন শিক্ষিকা – শিক্ষকদের সমস্ত সম্ভাবনা( potential) যেমন ছাত্রছাত্রীরা পাবে,তেমনি মহামারীর আবহে স্কুল খোলার পথ আরো সুগম হবে।
সকল খবর সবার আগে ফেসবুকে ফ্রী পেতে চাইলে আমাদের পেজ লাইক করুন। Click Here..
ক্রমশ নেতৃত্বহীন হয়ে যাচ্ছে। জায়গা নিয়েছে অ-রাজনৈতিক ভান?